১০ উপায়ে ঘরে বসে প্যাসিভ ইনকাম করুন | প্যাসিভ ইনকাম আইডিয়া ২০২৪

কম কাজ করে স্মার্ট উপায়ে টাকা আয় করতে চান? তাহলে দেখুন, ঘরে বসে কিভাবে প্যাসিভ ইনকাম করা যায় ও প্যাসিভ ইনকামের ১০ টি আইডিয়া।

Advertisement

কাজ না করে টাকা ইনকাম করার স্বপ্ন প্রায় আমরা সকলেই দেখি। কিন্তু আদৌ কি তা সম্ভব? প্যাসিভ ইনকাম এর মাধ্যমে আপনি খুব বেশি কাজ বা এফোর্ট না দিয়েই ভাল পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারবেন।

আসুন জেনে নিই, প্যাসিভ ইনকাম কি এবং কিভাবে অফলাইন ও অনলাইন প্যাসিভ ইনকাম করা যায়।

প্যাসিভ ইনকাম কি

প্যাসিভ ইনকাম হলো কম সময় ও শ্রম ব্যয় করে দীর্ঘ সময় ধরে আয় করার একটি উপায়। অর্থাৎ, শুরুতে একবার বিশেষ কোন শ্রম বা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে ভবিষ্যতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আয় করাকেই প্যাসিভ ইনকাম বলে।

তবে শুনতে অনেক সহজ মনে হলেও ধারণাটি ততটাও সহজ নয়। কারণ, পাসিভ ইনকাম এর জন্য লাভজনক উৎস খোঁজা সহজ কাজ নয়। এতে যথেষ্ট সময়, শ্রম ও দক্ষতার প্রয়োজন হয়।

আবার অনেকেই মনে করেন একবার উৎস তৈরি হয়ে গেলে আর কোন কাজ করতে হবে না এবং টাকা ইনকাম হতে থাকবে। যা একেবারেই ভুল ধারণা।

Advertisement

প্যাসিভ ইনকামের মাধ্যমে ভাল ও নিয়মিত আয় করতে হলে এর উৎস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝাই তাহলে ধারণাটি বুঝতে সহজ হবে।

ধরুন, আপনি একটি ফলের চারা রোপণ করলেন ভবিষ্যতে ফল পাওয়ার আশায়। কিন্তু এরপর চারার কোন যত্ন নিলেন না, ঠিক মতো দেখাশোনা করলেন না যার কারণে কিছুদিন পরেই চারা গাছটি শুকিয়ে মারা গেল। যার কারনে ভবিষ্যতে আশাকৃত ফল ও পাওয়া গেলো না।

ঠিক তেমনি প্যাসিভ ইনকামের ক্ষেত্রেও ভবিষ্যতে আয়ের জন্য কোন লাভজনক কোন খাত বা উৎস খুজে পেলেও সময়ে সময়ে তা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং প্রয়োজনে অর্থ ও শ্রমও ব্যয় করতে হবে।

আরও পড়ুন: মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায়

Advertisement

প্যাসিভ ইনকাম কিভাবে করা যায়

প্যাসিভ ইনকাম কি তা তো জানলেন। এবার নিশ্চয়ই মনে প্রশ্ন জাগবে, প্যাসিভ ইনকাম কিভাবে করা যায়! নিচে আমি কিছু প্যাসিভ ইনকামের আইডিয়া শেয়ার করছি যেগুলো পড়লেই আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

1. বিনিয়োগ

বিনিয়োগ হলো প্যাসিভ ইনকামের জনপ্রিয় উপায়। কোন ব্যবসায় প্রতিষ্টান, শেয়ার বাজার স্টকে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়। তবে কোথাও ইনভেস্ট বা বিনিয়োগ করার আগে বিনিয়োগকারীকে অবশ্যই কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

যেমন, প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পরিপুর্ণ ধারণা, প্রতিষ্টানের দায়-মালিকানা ও লাভ-ক্ষতি অনুপাত ও অন্যান্য তথ্যাদি সম্পর্কে ধারণা নিয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

বিশেষ করে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে ওই বিষয়ে যথেষ্ঠ জ্ঞান থাকা দরকার।

Advertisement

2. Affiliate Marketing

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো বর্তমান বিশ্বের অনলাইন প্যাসিভ ইনকামের অধিক জনপ্রিয় একটি উৎস। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে বোঝায় নির্দিষ্ট কমিশনের পরিবর্তে কোন প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট কোন প্রোডাক্ট বা সেবা প্রমোট করে সেল করিয়ে দেওয়া।

অর্থাৎ, আপনি আপনার ফেসবুক অথবা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট বা পেইজ থেকে কোন ই-কমার্স সাইটের নির্দিষ্ট কোন পণ্যের রিভিউ তুলে ধরবেন অথবা প্রমোট করবেন সেই সাথে ওই পণ্যের একটি লিঙ্ক দিয়ে দিবেন।

এখন ওই লিংকে প্রবেশ করে ক্রেতা কোন পণ্য ক্রয় করলে ওই ই-কমার্স সাইট আপনাকে নির্দিষ্ট হারে একটি কমিশন দিবে। এটিই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

দারাজ বাংলাদেশের একটি বহুল ব্যবহৃত অনলাইন শপ যেখানে যেকোনো পণ্য সহজে পাওয়া যায়। ধরুন, আপনি দারাজ এর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন।

এখন আপনি দারাজের কোন পণ্যের গুনাগুন আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে তুলে ধরবেন এবং সেই সাথে দারাজে দেওয়া ওই পণ্যের লিংক যোগ করে দেবেন।

এতে কোন কাস্টমার যদি যদি ওই লিংকে প্রবেশ করে কোন পণ্য ক্রয় করে এতে দারাজ আপনাকে নির্দিষ্ট হারে একটি কমিশন প্রদান করবে, সেটিই হবে আপনার আয়।

আপনি যতটি বিক্রয় করিয়ে দিতে পারবেন ততই আপনার আয় বাড়তে থাকবে। বিশ্বব্যাপি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করতে চাইলে অ্যামাজন ভালো উৎস হতে পারে।

3. ব্লগিং (Blogging)

ব্লগিং ও হতে পারে আপনার প্যাসিভ ইনকামের একটি অন্যতম উৎস। অন্যান্য কাজের সাথে আপনি ব্লগিংয়ের কাজও চালিয়ে যেতে পারেন। এই জন্য আপনি কোন ওয়েবসাইটে আপনার পছন্দের বিষয় নিয়ে ব্লগ লিখতে পারেন এবং প্রতি ব্লগ এর জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারেন।

অথবা নিজে একটি ওয়েবসাইট খুলে সেখানে ব্লগিং করতে পারেন। যদি নিজে ওয়েবসাইট বানাতে না পারেন তাহলে কোনো এক্সপার্টের সাহায্য নিয়ে ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারেন। এবার সেখানে আপনার আগ্রহ আছে এমন বিষয়ে লেখালেখি শুরু করতে পারেন।

ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আয় করা মোটেও সহজ কাজ নয়। এতে সময়ের প্রয়োজন হয় এবং ওয়েবসাইটে ভিজিটর এর ট্রাফিক ও বেশি হতে হয়। যদি আপনার ওয়েবসাইটে রিচ ভালো হয় তাহলে আপনি গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। 

তবে একবার আপনার ব্লগিং থেকে ইনকাম চালু হয়ে গেলে তা ফেলে রাখা যাবে না। প্রতিনিয়ত আপনার ব্লগ গুলোকে আপডেট ও মনিটাইজেশন করতে হবে। এবং নিত্যনতুন ব্লগ পাবলিশ করতে হবে।

3. YouTube Channel

ইউটিউব বিভিন্ন ভিডিও কনটেন্ট, গান, মুভি ইত্যাদি দেখার ও ডাউনলোড করার এক অন্যতম মাধ্যম। এবং এই ইউটিউবই হতে পারে আপনার প্যাসিব ইনকামের একটি উৎস। প্রশ্ন আসতে পারে ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করব? 

ইউটিউব যেহেতু ভিডিও কনটেন্ট এর জন্য জনপ্রিয়, সেহেতু আপনি কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে চ্যানেল খুলে সেখানে ভিডিও শেয়ার করতে পারেন। তা হতে পারে যেকোন শিক্ষামূলক ও টিউটোরিয়াল ভিডিও, বাচ্চাদের কার্টুন ভিডিও, ফানি ভিডিও, মিউজিক ভিডিও অথবা বিভিন্ন জায়গায় ট্রাভেলিং ভিডিও। 

ইউটিউবে এইসব ভিডিও থেকে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন। এ ছাড়া কোন পণ্যের পেইড রিভিউ, স্পন্সরশিপ অথবা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমেও প্যাসিভ ইনকাম করা সম্ভব।

4. অনলাইনে Photo বা Video বিক্রয়

ফটো বা ভিডিও বিক্রির মাধ্যমেও আপনি ইনকাম করতে পারেন। এটিও অনলাইন প্যাসিভ ইনকাম এর একটি উৎস। 

বর্তমানে ব্লগিং হোক বা ইউটিউবে ভিডিও সবকিছুতেই কিছু সুন্দর ছবি বা ভিডিওর প্রয়োজন হয়। আপনি যদি ভালো ছবি তুলতে পারেন বা ভিডিও এডিট করতে পারেন তাহলে আপনার সেই ছবি বা ভিডিওগুলি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে সেল করতে পারেন। 

ফটো, ভিডিও সেল করার অন্যতম কিছু প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে আনস্প্ল্যাস, পিক্সেল, পিক্সহেয়ার, এডোবি স্টক, শাটারস্টক ইত্যাদি। আপনি এইসব ওয়েবসাইট গুলোতে কিছু ছবি বা ভিডিও আপলোড করতে পারেন। এবং ভবিষ্যতে সেইগুলো বিক্রি হলে আপনি সেখান থেকে কিছু আয় করতে পারবেন।

5. Online Course বিক্রয়

ইনকামের জন্য অনলাইন কোর্স বেশ লাভবান একটি উৎস। বাইরের দেশ গুলোতে শুধু অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে মানুষ প্রচুর আয় করতে পারছেন। সম্প্রতি আমাদের দেশেও অনলাইন কোর্স এর জনপ্রিয়তা বেড়েছে।

মানুষ টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন টপিক এর উপর কোর্স কিনে নিচ্ছে। এই টপিক গুলো হতে পারে ইংরেজী শেখা্নো বা স্কুল কলেজের আলাদা আলদা বিষয়ের উপর, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ব্লগিং, রান্না শেখানো ইত্যাদির উপর। 

বর্তমানে রবি ১০ মিনিট স্কুল এরকম বিভিন্ন বিষয়ের উপর কোর্স বিক্রি করছে। আপনারও যদি এরকম কোন বিষয়ে ভাল দক্ষতা থাকে অথবা টিউশন পড়াতে দক্ষ হোন তাহলে আপনিও অনলাইন কোর্স এর মাধ্যমে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন।

6. বই অথবা ই-বুক বিক্রয়

বই লেখার মাধ্যমেও আপনি একটি Passive Income Source তৈরি করে নিতে পারেন। যদিও রাতারাতি বই লেখা সম্ভব নয় তবুও একবার একটি বই লেখা শেষ হলে তা বিভিন্ন মাধ্যমে বিক্রয় করা সম্ভব।

বইটি আপনি প্রথাগত উপায়ে পাবলিশ করতে পারেন। অথবা কোন প্রকাশনা আপনার বই পাবলিশ করলে প্রতিবার বিক্রির উপর আপনি আয় করতে পারবেন।

এছাড়াও বর্তমানে ই-বুক এর প্রচলন শুরু হয়েছে। আপনি অনলাইনে আপনার বই পিডিএফ আকারে পাবলিশ করবেন এবং সেখান থেকে প্রতিনিয়ত ইনকাম করতে পারবেন।

তবে বই লেখার সময় একটি কথা মাথায় রাখতে হবে যাতে বই এর লেখা গোছানো ও সুন্দর ভাষায় লেখা থাকে। নয়তো পাঠক আপনার বই পড়তে আগ্রহ দেখাবে না এবং খারাপ ফিডব্যাক দিবে ফলে বিক্রিও কম হবে। প্রয়োজনে কোন ভাল এডিটর দিয়ে বই এডিট করিয়ে নিবেন।

7. অ্যাপ তৈরি করে

যদি আপনার ফাংশনাল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের আইডিয়া থাকে তাহলে আপনি অ্যাপ তৈরির মাধ্যমেও প্যাসিভ ইনকাম করতে পারেন।

বর্তমানে মানুষ প্রযুক্তির উপর বেশ নির্ভরশীল আপনি জনগণের সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করে চিন্তা করে কিছু সুবিধাজনক অ্যাপ চালু করতে পারেন অথবা বাচ্চাদের জন্য নতুন নতুন শিক্ষনীয় গেম অ্যাপ তৈরি করতে পারেন।

পরবর্তীতে Google Play Store ও Apple Store  থেকে অ্যাপ্রুভ হলে এবং আপনার অ্যাপ এর চাহিদা বাড়তে থাকলে আপনি সেখান থেকে আয় করতে পারবেন। তবে যেন-তেন অ্যাপ বানালেই আয় হবে না। আপনার অ্যাপ হতে হবে মানুষের কাছে পছন্দনীয় এবং ভালো রেটিং সম্পন্ন।

যদি আপনি নিজের অ্যাপ তৈরি করতে না পারেন তাহলে আপনি কোন অ্যাপ ডেভালপারের সাহায্যেও অ্যাপ তৈরি করে নিতে পারেন।

9. Graphic Design and Template

গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মাধ্যমেও প্যাসিভ ইনকাম করা সম্ভব। যদি আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এ ভাল দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি এটি দিয়ে ভাল আয় করতে পারবেন। আপনি বিভিন্ন স্টক সাইটে আপনার তৈরিকৃত ডিজাইন শেয়ার করতে পারেন। এবং পরবর্তিতে তা যতবার সেল হবে আপনি ততবার তার উপর একটি কমিশন পাবেন।

কিন্তু যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনের কোন কাজ না জানেন , তাহলে কি করবেন? যদিও গ্রাফিক্স ডিজাইন এর সব কাজ শেখা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার তবে অসম্ভব কিছু নয়।আপনার কাজের পাশাপাশি প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা সময় দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে নিতে পারেন।

প্রথমদিকে এডোবি ইলাস্ট্রটের টুলস ও এর ব্যবহার শিখে গ্রাফিক্স ডিজাইন শুরু করতে পারবেন। নতুন অবস্থায় বিভিন্ন ফুলের ডিজাইন, জন্মদিনের কার্ড ও বিজনেস কার্ড ডিজাইন এর মাধ্যমে প্র্যাক্টিস করতে পারেন। তবে কখনোই ডিজাইনিং এ পুরোপুরি দক্ষ না হয়ে স্টক সাইটে কাজ শুরু করবেন না।

10. বাড়ি বা গাড়ি ভাড়া দেওয়া

বাড়ি বা ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়ার মাধ্যমে প্যাসিভ ইনকাম করা সম্ভব। আপনার কাছে যদি মোটামুটি অংকের অর্থ থাকে বা ব্যাংকে সঞ্চয়কৃত অর্থ থাকে তাহলে আপনি ছোট ছোট ফ্ল্যাট কিনে সেগুলো ভাড়া দিয়ে রাখতে পারেন এতে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আয় হতে থাকবে।

আবার আপনি চাইলে সিএনজি, অটো রিক্সা অথবা বিভিন্ন মাইক্রো কার কিনে ভাড়া দিতে পারেন এতেও আপনার বেশ ভালো আয় হবে। 

আমার কাছে বাড়ি বা ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়ার চেয়ে গাড়ি ভাড়া দেওয়া বেশি শ্রেয় বলে মনে হয়। কারণ এতে অল্প পুজিতে বেশি আয় করা সম্ভব।

শেষ কথা

এই ছিল প্যাসিভ ইনকামের কিছু লাভজনক আইডিয়া। এই আইডিয়া গুলোর মধ্য থেকে আপনার পছন্দের উৎস বেছে নিয়ে সেখান থেকে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারেন। তবে অবশ্যই সেই বিষয়ের উপর পরিপুর্ণ জ্ঞান ও দক্ষতা নিয়ে করবেন।

কাজ না করে ও শ্রম না দিয়ে টাকা আয় করা ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখা ছাড়া আর কিছুই নয়। তবে কম শ্রম ও সময় দিয়ে টাকা আয় করা সম্ভব। তাই সময় নষ্ট না করে নিজের জ্ঞান ও দক্ষতার উন্নতি করে তা দিয়ে আয় করুন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *