জানুন কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম ও কিভাবে শুরু করবেন

কাপড়-চোপড়ের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতিনিয়ত এবং এর চাহিদা কখনোই কমার নয়। আসুন জেনে নিই কাপড়ের ব্যবসার নিয়ম এবং কিভাবে শুরু করবেন।

Advertisement

উপার্জনের সর্বোত্তম উপায় হলো ব্যবসা। আর কাপড়ের ব্যবসার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতিনিয়ত। আপনি কাপড়ের ব্যবসা করে কোটিপতি হয়ে যেতে পারেন। কিন্তু অনেকেই এ ব্যবসা শুরু করতে চাইলেও জানেনা সঠিকভাবে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম।

আজকের এই পোস্টে আমরা জানবো, কাপড়ের ব্যবসা কি? কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম, কাপড় উৎপাদন, পাইকারি নিয়ে ব্যবসা, গার্মেন্টস স্টক লট কাপড়ের ব্যবসা ও অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা, কাপড়ের ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন সম্পর্কে বিস্তারিত।

মহান আল্লাহ তায়ালা ব্যবসা কে হালাল করেছেন আর সুদকে করেছেন হারাম। এবং বর্তমানে চাকরীর বাজার কতটা খারাপ তা একজন শিক্ষিত বেকারই বুঝতে পারে। তাই ব্যবসাই হতে পারে উপার্জনের সর্বোত্তম উপায়।

Advertisement

যুগোপযোগী ব্যবসার মধ্যে কাপড়ের ব্যবসা অন্যতম। হালাল উপায়ে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম মেনে ব্যবসা করলে সফলতা আসে শীঘ্রই। 

কাপড়ের ব্যবসা কি

মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে খাদ্যের পড়েই বস্ত্র বা কাপড়ের অবস্থান। কাপড় আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। এর চাহিদা কখনও শেষ হবার নয়। বর্তমানে শুধু লজ্জা নিবারনের জন্যই নয় নানারকম ফ্যাশন ও অন্যান্য ডিসপ্লের জন্য কাপড় তো লাগবেই। তাই সঠিক ব্যবসা নির্বাচন করার জন্য কাপড়ের ব্যবসার বিকল্প নেই।

Advertisement

নানারকম পোশাক- শার্ট, টি-শার্ট, প্যান্ট, রেডিমেড কাপড়, গজ কাপড়, ছিট কাপড়, প্রিন্টের কাপড়, থ্রি-পিস, টু-পিস, শাড়ি, সোয়েটার, লুঙ্গি, পাঞ্জাবি ইত্যাদি কাপড়ের ব্যবসা করা যায়।

বর্তমান বাজারে অন্যান্য সকল ব্যবসার থেকে কাপড়ের ব্যবসার পরিসরই বেশি। কাপড়ের ব্যবসা প্রায় সকল এলাকাতেই উপযোগী। তাই নির্দিষ্ট কিছু মূলধন হাতে থাকলে তা কাজে লাগিয়ে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করাই বেশি লাভজনক।

কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম 

কাপড়ের ব্যবসার অনেক ধরণ ও উপায় রয়েছে। বিভিন্ন ধরণের কাপড়ের ব্যবসা করে অধিক লাভবান হওয়া যায়। ব্যবসা শুরু করার আগে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে আপনার মূলধনের উপর। মূলধনের উপর ভিত্তি করে  কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম ভিন্ন। যেমন- 

  1. অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা;
  2. কাপড়ের দোকান দিয়ে ব্যবসা;
  3. গার্মেন্টস স্টক লট কাপড়ের ব্যবসা;
  4. কাপড়ের পাইকারী ব্যবসা;
  5. ইমপোর্ট কাপড়ের ব্যবসা;
  6. কাপড়ের ব্যবসার এফিলিয়েট মার্কেটিং;
  7. কাপড় উৎপাদন করে ব্যবসা।

নিজের পছন্দ, আগ্রহ, যোগ্যতা ও মূলধন বিবেচনা করে উপরের যেকোন এক ভাবে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম মেনে শুরু করতে পারেন আপনার ব্যবসা। চলুন জেনে নেই কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে।

Advertisement

অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম

অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসার করার জন্য আপনার ইকমার্স ওয়েবসাইট, ফেসবুক বিজনেস পেইজ তৈরি করতে হবে। পাইকারী মার্কেট থাকে ভাল মানে কাপড় সংগ্রহ করে আপনার পেইজের ফলোয়ারদের কাছে প্রোমোট করুন। অনলাইনে অর্ডার নেয়ার পর কোন ডেলিভারী প্রতিষ্ঠানে মাধ্যমে কাস্টমারের পন্য ডেলিভারী করার মাধ্যমে অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা চালাতে পারেন।

স্বল্প পুঁজি নিয়ে আপনে ঘরে বসে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনার নিজস্ব উৎপাদিত পন্য থাকলে অথবা পাইকারি কাপড় কিনে কিংবা আপনার দোকানের পন্যও বিক্রি করতে পারেন অনলাইনে।

কমমূল্যে ভালমানের কাপড় সোর্স করতে পারেন পুরান ঢাকার ইসলামপুর, বঙ্গবাজার, গাউছিয়া, গুলিস্তান, বাবুরহাট ও ঢাকার পাশে জিনজিরা পাইকারি মার্কেট থেকে।

কিভাবে অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করবেন তা সম্পর্কে আরও জানতে দেখুন- অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম

Advertisement

অল্প পুজিতে কাপড়ের ব্যবসা

বাংলাদেশে ব্যবসার বাজারে প্রায় ৮০% ব্যবসাই একমালিকানা ব্যবসা। আর একমালিকানা ব্যবসার পুজি কম হওয়ায় কাপড়ের দোকান দিয়ে ব্যবসা করার ঝুক সবখানে। ৩-৫ লক্ষ টাকা পুজি নিয়ে স্থানীয় বাজারে একটি দোকানের ব্যবস্থা করে চাহিদা সম্পন্ন কাপড়ের ব্যবসা করলে লাভবান হওয়া যায়।

প্রথমে বিভিন্ন বড় পাইকারি বাজার যেমন- 

  • পুরান ঢাকার ইসলামপুর
  • বঙ্গবাজার
  • গাউছিয়া
  • গুলিস্তান
  • বাবুরহাট
  • ঢাকার পাশে জিনজিরা পাইকারি মার্কেট

এছাড়াও বিভিন্ন গার্মেন্টস মার্কেট রয়েছে যেখানে সরাসরি গার্মেন্টস থেকে কাপড় সাপ্লাই করা হয়। এসকল বাজার থেকে কাপড় কিনে আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারেন। পরবর্তীতে পাইকারি মার্কেট থেকে কাপড় আনার পাশাপাশি বিভিন্ন কাপড়ের ডিলার ও পাইকার আপনার দোকানে গিয়েই আপনার প্রয়োজনীয় কাপড় সরবরাহ করবে।

গার্মেন্টস কাপড়ের ব্যবসা

বাংলাদেশ তৈরি পোষাক শিল্পে বিশ্বে ২য় স্থানে রয়েছে। ২০২১-২০২২ সালে বাংলাদেশের তৈরি পোষাক শিল্পের রপ্তানি হয়েছে প্রায় ৪২.৬১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশের মোট রপ্তানির প্রায় ৮২ ভাগ আশে পোশাক রপ্তানি থেকে। World Trade Organisation এর মতে সমগ্র পৃথিবীতে তৈরি পোষাক শিল্পের ৬.৪ ভাগ আসে বাংলাদেশ থেকে।

এরকম শিল্প পরিচালনায় অনেক সময়ই Deal Cancel হয় Buyer প্রতিষ্ঠানের সাথে। অর্ডার লেট হলে অথবা কাপড়ের কোয়ালিটি সমস্যাসহ নানা কারনে পন্য নেয়না Buyer। এসকল কাপড়গুলো গার্মেন্টস এ স্টক অবস্থায় পড়ে থাকে যা গার্মেন্টস গুলো খুবই স্বল্প মূল্যে বাজারে ছেড়ে দেয়। আর কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম হলো কম দামে পন্য ক্রয়।

আপনার কাছে ২০ লক্ষ টাকা পুজি থাকলে আপনি সরাসরি গার্মেন্টস স্টক লট কাপড় নিতে পারবেন। আর পুজি কম হলে ৫০,০০০-১,০০,০০০ টাকা দিয়েই বিভিন্ন পাইকারের কাছ থেকে কম দামে কাপড় নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন। ঢাকা, নারায়নগঞ্জ, আজিমপুর ইত্যাদি গার্মেন্টস এলাকা গুলোতে গার্মেন্টস স্টক লট কাপড় পাওয়া যায়।

পাইকারি কাপড়ের ব্যবসা

নিজে পন্য উৎপাদন করতে হলে প্রয়োজন অনেক বেশি পুজির। তাই পুজি কম হলে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে কাপড় পাইকারী ক্রয় করে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রয় করলে অধিক লাভবান হওয়া যায়। এক্ষেত্রে আপনার নিজের কোম্পানি, কর্মী, মেশিন, কাচাঁমাল নিয়ে ভাবতে হয় না। তবে পন্যের চাহিদা ও মান বিবেচনা করে পাইকারী ব্যবসা করতে হয়।

বর্তমানে বিভিন্ন গার্মেন্টস তাদের কাপড় বিক্রির জন্য ডিলারশীপ দিয়ে থাকে। ডিলার নিয়ে পাইকারী কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম হলো অবশ্যই আপনার পন্যের মার্কেটিং বা সেলস রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। মার্কেটিং করাতে আপনি যত বেশি অভিজ্ঞ হবেন ততই আপনার বিক্রি ও আয় বৃদ্ধি পাবে। 

অন্যভাবে আপনি বিভিন্ন পাইকারী মার্কেটে দোকান নিয়েও পাইকারি কাপড় বিক্রি করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেকগুলো পাইকারী কাপড়ের মার্কেট আছে। যেমন- ইসলামপুর, গাউছিয়া, নিউ মার্কেট ইত্যাদি।

ইমপোর্ট কাপড়ের ব্যবসা

যুগের সাথে তাল মিলিয়ে মানুষ আধুনিক কাপড় পরিধান করতে আগ্রহী। ফ্যাশনের জন্য Western কাপড়গুলোর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং চাহিদা অনুযায়ী পন্যের ব্যবসাই কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম । ইন্ডিয়ান, থাই, জাপানি, সহ নানারকম দেশে তৈরিকৃত কাপড়ই এখন ব্যবসার ট্রেন্ড হয়ে দাড়িয়েছে।

তূলনামূলক কম মূল্যের কাপড় হলেও বিদেশি কাপড় বেশি দামে বিক্রি করা যায়। তবে স্থানীয় বাজারে এরকম কাপড়ের দাম ও মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে ধারনা থাকতে হবে।

কাপড়ের ব্যবসার এফিলিয়েট মার্কেটিং

আপনার কাছে যদি ব্যবসা করার জন্য পুজি না থাকে তাহলে বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটগুলোর Product Promote করে বিক্রয় করাতে পারেন। এখানে বিক্রয়মূল্যের একটি অংশ আপনি কমিশন হিসেবে আয় করতে পারবেন। শুধু কাপড় নয় আপনি যে কোন পন্যেরই এফিলিয়েট করতে পারেন।

এধরণের এফিলিয়েট করার মাধ্যমে আপনি পুঁজি ছাড়া ব্যবসা শুরু করতে পারেন। জনপ্রিয় কিছু ই-কমার্স সাইট এফিলিয়েট করার সুযোগ দিচ্ছে, যেমন:

  • Daraz
  • Bdshop
  • Rokomari
  • PriyoShop
  • AjkerDeal
  • Bagdoom
  • Bohubrihi
  • Deshiz
  • ShopzBd
  • Dardaam

এই সাইট গুলো থেকে কদ দামে পন্যের ছবি, লিংক নিয়ে তার সাথে নিজের লাভ যোগ করে সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে এফিলিয়েট ইনকাম করা যায়। এক্ষেত্রে কোন দোকান, গোডাউন, পন্য পরিবহন, কোয়ালিটি ইত্যাদি ঝামেলা নেই, তা কোম্পানি বহন করবে।

আপনি শুধু কাপড় সেল করেই লভ্যাংশের একটা অংশ Affiliate Commission হিসেবে ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন Product এ Commission এর হার আলাদা আলাদা হয়ে থাকে, সাধারণত ৫% থেকে সর্বোচ্চ ১২% পর্যন্ত কমিশনের হার হয়ে থাকে।

কাপড় উৎপাদন করে ব্যবসা

আপনার যদি ভালো ৩০-৫০ লক্ষ টাকা পুজি থাকে এবং কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কিত সঠিক জ্ঞান থাকে তাহলে আপনি শুরু করতে পারেন কাপড় উৎপাদন করে ব্যবসা। দেশের বিভিন্ন প্রান্তরের টেক্সটাইল কোম্পানি গুলো থেকে ফেব্রিক সংগ্রহ করে অল্প কয়েকটি মেশিন দিয়েই শুরু করা যায় উৎপাদন।

প্রথমে ক্ষুদ্র পরিসরে শুরু করে বাজার চাহিদার উপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে ব্যবসা বড় করতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনার আশেপাশের এলাকায় কোন ধরনের কাপড়ের চাহিদা বেশি তা মার্কেট সামারি করে জানতে হবে।

কাপড়ের ব্যবসা শুরুর গাইডলাইন

কাপড়ের ব্যবসা শুরুর আগে কিছু দিক-নির্দেশনা মেনে ব্যবসা শুরু করতে হয়-

  • প্রথমেই ব্যবসার স্থান নির্বাচন করতে হবে। যে এলাকায় ব্যবসা করতে চান সেই এলাকার মানুষের জীবনব্যবস্থা, অর্থনৈতিক অবস্থা, সংস্কৃতি ও চাহিদা ভেদে কাপড় নির্বাচন করতে হবে।
  • পরিচিত ব্যবসায়ীদের থেকে মার্কেটিং স্ট্রাটেজির ধারনা নিতে হবে।
  • কাস্টমারদের জন্য কম মূল্যে ভালো পন্যের জোগাড় করতে হবে। আশেপাশের ব্যবসায়ীদের থেকে কম মূল্যে পন্য কেনার চেষ্টা করতে হবে।
  • ভরসাযোগ্য গার্মেন্টস, পাইকার বা স্টক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে পন্য নিতে হবে।
  • প্রথমে স্বল্প পরিসরে ব্যবসা শুরু করা।
  • কাস্টমারদের সাথে ভালো ব্যবহার করা ও যথাযথ সুযোগ-সুবিধা দেওয়া।
  • উৎসব, ঈদ, বিভিন্ন দিবস বিবেচনা করে কাপড় সিলেক্ট করতে হবে।
  • সততার সাথে ব্যবসা করতে হবে।

উক্ত দিক-নির্দেশনা মেনে ব্যবসা পরিচালনার পদক্ষেপ নিতে হবে।

FAQ’s

কাপড়ের ব্যবসা করতে কত টাকা লাগে?

৩-৫ লক্ষ টাকা মূলধন নিয়ে কাপড়ের দোকান দিয়ে ব্যবসা করা যায়। স্থান, কাপড়ের ধরন ও ব্যবসায়ের ধরনভেদে কাপড়ের ব্যবসাতে কম বেশি টাকা লাগে। ২০ লক্ষ টাকা হলে গার্মেন্টস স্টক লট কাপড়ের ব্যবসা করা যায়।

অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা কিভাবে করতে হয়?

নিজ ই-কমার্স সাইট তৈরি করে অথবা, ফেসবুক, ইউটিউব সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজনেস পেইজ তৈরি করে প্রচার করার মাধ্যমে অনলাইনে কাপড়ের ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন।

বাংলাদেশে কাপড়ের পাইকারি মার্কেট কি কি?

বাংলাদেশে কাপড়ের পাইকারি বাজারগুলো হলো- পুরান ঢাকার ইসলামপুর, বঙ্গবাজার, গুলিস্তান, ঢাকার পাশের জিনজিরায়, বাবুরহাট। 

শেষকথা

কাপড়ের ব্যবসা একটি চাহিদাসম্পন্ন ব্যবসা। এটির চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং কোনদিন শেষ হবার নয়। তাই চাকরীর বাজারে সময় নষ্ট না করে ব্যবসা করার ইচ্ছা থাকলে বেছে নিতে পারেন কাপড়ের ব্যবসা। তবে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে এগিয়ে থাকতে হবে সময়োপযোগী কাপড় বাছাইয়ে। তবেই ব্যবসাতে আসবে সাফল্য।

আজকের পোস্টে আমরা জানতে পেড়েছি কাপড়ের ব্যবসা করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত। পোস্টটি কেমন হয়েছে তা কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। এরকম উপকারি লেখা নিয়মিত পেতে আমাদের ফেইসবুক পেইজে ফলো করে পাশে থাকুন, ধন্যবাদ।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *